পায়ূপথের সদ্ব্যবহার শুধু মোল্লারাই করে না পাদ্রীরাও এই ‘এবাদতে’ পিছিয়ে নেই

 

“উনি হলেন জাস্টিন ওয়েলবি, আর্চবিশপ কেনটাবারি, ইংল্যান্ড! সারাবিশ্বের প্রায় ৯৩ মিলিয়ন আংলিকান খ্রিস্টানদের ফ্যাদার বা হেড তিনি! এই ‘হুজুর’ গত জানুয়ারির ৫ তারিখ 'চার্চ বিশপ ক্যান্টাবেরী'র পদ থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য হয়েছেন!


জাস্টিন ওয়েলবির বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৩- ২৩ সালের মধ্যে কমপক্ষে ১৩০টি বালকের লুতিছিদ্র এনজয় করেছেন! এছাড়াও বিভিন্ন চার্চের ভলান্টিয়ার ছেলে মেয়েকে সেক্সুয়ালি হ্যারাস বা টর্চার করেছেন!


গত ১০ বছরে পুরো ইউকে-তে বিভিন্ন চার্চে এবং চার্চের বাইরে, কমপক্ষে সাড়ে তিন হাজার বালক শিশু বলাৎকারের শিকার হয়েছে চার্চের প্রিস্টদের দ্বারা! ২০১৭ সালে জাস্টিন ওয়েলবি চার্চ বিশপ ক্যান্টাবেরীর দায়িত্ব নেয়ার পরে কমিটমেন্ট করেছিলেন, তিনি চার্চে শিশুদের উপর সেক্সুয়াল হেরাসমেন্ট ও নির্যাতনের বিষয়টিকে পুরোপুরি নির্মূল করে ফেলবেন! অথচ বাস্তবে প্রমাণ পাওয়া গেলো, আর্চ বিশপ নিজেই ১৩০ টি খ্রিস্টান গেলমান বালকের পুটু মেরে দিয়েছেন!


এই রিপোর্ট পড়ার পড়ে বাঙ্গুল্যান্ডের মাদ্রাসার মোল্লারা হয়তো খুব 'খুশি' হবেন এই ভেবে যে, তিনারা শুধু একাই বালকের 'পায়ুছিদ্র' ভোগে চ্যাম্পিয়ন নন! খ্রিস্টান মোল্লারাও এই কাজে যথেষ্ট পারদর্শী ভূমিকায় আছে! কিন্তু আমরা মনে করি, মাদ্রাসার হুজুরগণ এতে 'খুশি' হওয়ার কুনু কারণ নেই! কারণ খ্রিস্টান প্রিস্টরা যেহেতু বালকের গোয়া না মারলেও, কোরানের বক্তব্য অনুযায়ী এরা এমনিতেই চিরস্থায়ী জাহান্নামী স্ট্যাটাস নিয়ে আছে! এছাড়াও ক্যাথলিক পাদ্রীদের জন্য যেহেতু বিয়ে করাও নিষিদ্ধ! তাই এরা 'বিকল্প' উপায় হিসাবে, বালক শিশুদের বলাৎকার করে একটু 'নুনুসুখ' পেতেই পারে!


আমাকে অনেক আগে ইউনিভার্সিটির এক ইংলিশ ফ্রেন্ড বলেছিলো, "অল প্রিস্ট আর ফা*কিন্ কান্ট্! দে নেভার গেট ম্যারিড, বিকজ দে লাভ বয়ে'স আস!"

আসলে খ্রষ্ট ধর্মের প্রিস্টরা অবিবাহিত বলেই যে তারা সমকামী বা শিশুকামী হতে বাধ্য হয়, ব্যাপারটা ঠিক তা নয়! এরা যেহেতু ইসলামিক মোল্লাদের সাথে সম্পর্কে আব্রাহামিক চাচা হয়! অর্থাৎ খ্রিস্টান ধর্মের পরেই যেহেতু আল্লাহপাক ইসলাম ধর্মকে 'কপি' করে পাঠিয়েছেন! তাই খ্রিস্টান ধর্মজীবীরা যেভাবে বালকের পায়ু পছন্দ করে, ইসলামের মোল্লারাও ঠিক একই কারণে ঐতিহ্যগতভাবেই গেলমানের সাথে 'তাহাজ্জুদী ইবাদত' করতে ভালোবাসে! মূল কাহিনী কিন্তু এখানেই!”


লিখেছেনঃ Kaiser Ahmed


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url