সেনাসদর নিয়ে হাসনাতের মিথ্যাচার: ঘটনার আসল রহস্য

 

হাসনাত আবদুল্লাহ

একটি সূত্র থেকে জানা গেছে যে,  "১১ই মার্চ বড় মাপের একটি টেন্ডারবাজির প্রমাণ হাতে পেয়ে, হাসনাত আব্দুল্লাহকে তুলে নিয়ে যায় ডিজিএফআই। তার বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, যা তদন্তে ধরা পড়ে। ঐদিন ক্যান্টনমেন্টে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি বরং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তাকে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়।


সেনা কর্মকর্তারা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, জনগণ দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে এবং এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে সেনাবাহিনী আর তাদের রক্ষা করতে কোনো ধরনের সমর্থন দেবে না। এ হুঁশিয়ারির পর হাসনাত ও তার সহযোগীরা চাপে পড়ে যায়।


এ অবস্থায় নিজেদের ব্যর্থতা ও দুর্নীতিকে আড়াল করতে এবং জনগণের সহানুভূতি পেতে এবং বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সাজানো কৌশল অনুযায়ী বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা শুরু করে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নানা মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। অথচ এই সেনাবাহিনীই গত ৭ মাস ধরে ইউনুসের গদি টিকিয়ে রেখেছে। সেনাবাহিনীর ৩০ হাজার সদস্য ফিল্ডে না থাকলে এদের কি অবস্থা হতো এরা কল্পনাও করতে পারতো না।


সাধারণ জনগণ, সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। দুর্নীতির দায়ে কোণঠাসা হয়ে পড়া একটি গোষ্ঠী এখন দেশবাসীকে ধোকা দিতে এবং নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। 


সবাই সজাগ হোন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url