ঘটনাটা কি?
ট্রেসি এ্যান জ্যকবসন ডেভিড স্লেটন মিল |
২৫ জানুয়ারী ২০২৪-এ জো বাইডেন ইরাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসাবে কাজ করার জন্য ট্রেসি এ্যান জ্যাকবসনকে মনোনীত করেছিলেন। সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির সামনে তার মনোনয়ন মুলতবি রয়েছে। তার মানে মার্কিন সিনেট তার নিয়োগ অনুমোদন করে নাই।
০৯ মে ২০২৪ ঢাকায় নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনয়ন দেয় জো বাইডেন। পিটার হাসের স্থালাভিসিক্ত হওয়ার কথা ছিলো তার। তার মনোনয়নও সিনেটে অনুমোদন পায় নাই। পিটার হাস তার মেয়াদ শেষে চলে গেলেও বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের পদটি এখনো শূন্য রয়েছে।
ঘটনাটা কি?
ইরাকের নিয়োগও সিনেট আটকে দিয়েছে, বাংলাদেশেরটাও আটকে দিয়েছে - ঘটনাটা কি? তাহলে পাল্টিয়ে ইরাকের জন্য মনোনীত রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য অস্থায়ী রাষ্ট্রদূত বা চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স হিসেবে নিয়োগ দেয়ার কারণ কি? ট্রাম্প সাহেব আবার কি সিদ্ধান্ত নেন কে জানে। তারচেয়ে এতোদিন যেভাবে চলছিলো সেভাবে চললেই তো হতো। হঠাৎ তড়িঘড়ি করে এই সিদ্ধান্তের রহস্য কি?
উল্লেখ্য, ট্রেসি ম্যাডামের আবার অন্তর্বর্তীকালীন সংস্কার সামাল দেয়ার স্পেশাল অভিজ্ঞতা আছে। তিনি আফগানিস্তান টাস্কফোর্সের দায়িত্বে ছিলেন। সেই হিসেবে তিনি তালেবানি বিদ্যায় পারদর্শী বলে অনুমান করা যায়। -
যাউকগা, যে আয়ে আউকগা!!