কল্পনায় তত্বাবধায়ক সরকার-রম্য রচনা
ছবিঃ প্রতীকী |
তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের রায় পর্যালোচনা করে দেখা
গেলো যে, এখন এটা কার্যকর করা হলে ‘পালা’ আসে জোর করে নামিয়ে দেয়া প্রধান বিচারপতি
ওবায়দুল হাসান-এর।
মহা বিপদ!
কি করা যায়?
সৈয়দ রেফাত আহমেদ সাহেব কি পদত্যাগ করতে রাজী হবেন? এখন তো আর জোর
করে নামানোরও ক্ষেমতা নাই।
তাছাড়া হেয় তো সোজা সাপটা! হের বাপেও অমুন আছিলো।
বঙ্গবন্ধুও বাদ দিতো না। উচিৎ কইতেও ছাড়তো না!
তাইলে সময় পাস করাই উত্তম। মারো আপীল, যেইহানে যাইয়া ঠ্যাহে!
কিন্তু তাতেও তো ফল হবে বলে মনে হয় না!
সৈয়দ রেফাত আহমেদ পদে থাকবেন আগামি আরো সাড়ে চার বছর।
ওবায়দুল হাসানকে ‘পাওয়া যাইতেছে না’ বলে ঘোষণা দিয়েও তো লাভ হবে না!
তার আগের কয়জনও 'ফ্যাসিষ্ট' সরকারের নিয়োগকৃত!
মহা মসিবত!
বিদেশ থেইক্যা আমদানি কইরা ফিটিং দেওয়ারও উপায় নাই!
এমনিতেই সময়কাল ভালোনা! বিচ্ছুরা খালি খবর টোকায়া বেড়ায়!
দুনিয়া জোড়া বিচ্ছু! এসব বিচ্ছুগো তো আর মানানো যাইতেছে না! এতো বিচ্ছু
কেমতে ম্যানেজ করা যায়!
হের পরে আরো বিপদ অইছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম!
বাপরে বাপ! কিচ্ছু আর মাটিত পড়ে না! সব ইন্টারনেটে ছড়ায়া পড়ে! আল্লাহয় ক্যান যে গুগল মামারে বানাইছিলো!
ধ্যাৎ… ভাল্লাগে না!...
‘শনিবার ভাল্লাগেনা… রবিবার ভাল্লাগেনা…শুক্রুবার ভাল্লাগেনা…! ভাল্লাগেনা
রে… আমার ভাল্লাগেনা রে…!’
যাইমু কই!...
আমার অহন খালি ঘুম আহে!
যাইগ্যা বাই, বাইত যাইয়া হুইয়্যা থাহিগে!