"সোনার খনি"
১২৫ কিমি জুড়ে সোনার খনির সন্ধান মিলেছে সৌদি আরবের মক্কায়
মাটি খুঁড়লেই মিলছে শুধু সোনা আর সোনা! একেই বুঝি বলে “তেলে মাথায় তেল”!
বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলির তালিকায় রয়েছে সৌদি আরব। এমনিতে সে দেশে
অর্থের অভাব নেই। তারপর আবার আবিস্কৃত হয়েছে ১২৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত নতুন
সোনার খনি। এর ফলে দেশটির অর্থনীতি আরও মজবুত
হয়ে উঠতে চলেছে।
পশ্চিম এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই দেশটির অর্থনীতি যথেষ্ট মজবুত। সেই অর্থনীতির
ভিত খনিজ তেল। বিশ্ব বাজারে তেল বিক্রি করেই ধনী হয়ে উঠেছে সৌদি আরব।
খনিজ তেলের বিপুল ভান্ডার রয়েছে সৌদি আরবে। তার সঙ্গে সেখানে পাওয়া
যায় অন্য খনিজ পদার্থও। সোনার খনিও সৌদিতে নতুন নয়। সেই সব খনিকে কেন্দ্র করে পর্যাপ্ত
শিল্প গড়ে উঠেছে।
সম্প্রতি সেই সৌদিতেই আবিষ্কৃত হয়েছে আরও বড় একটি সোনার খনি। দেশের
অন্যতম জনপ্রিয় খনিজ উত্তোলনকারী সংস্থা “মাদিন” গত বৃহস্পতিবার সে কথা ঘোষণা করেছে।
মক্কায় মনসৌরি মাসারা স্বর্ণখনিতে মাদিন সংস্থার কাজ চলছে। সেখানেই
আরও অন্তত ১২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সোনার খনির সন্ধান পেয়েছেন খনি শ্রমিক এবং ঙ্কর্মকর্তারা।
মক্কার মাটির নীচে সোনার বৃহত্তর খনি রয়েছে বলে আগেই আন্দাজ করেছিলেন
বিশেষজ্ঞেরা। সেই ধারণা থেকেই ২০২২ সাল থেকে শুরু হয়েছিল অন্বেষণ অভিযান। সাফল্যও মিলেছে
তাতে।
মনসৌরি মাসারা স্বর্ণখনি বিশ্বের অন্যতম বড় সোনার ভান্ডার। ২০২৩ সাল
পর্যন্ত সেখানে মাটির নীচে অন্তত ১ হাজার ৯ শত ৮৫ টন সোনার সোনা মজুদ আছে বলে বিশেষজ্ঞরা
জানিয়েছে।
সূত্রঃ আনন্দ
বাজার পত্রিকা